Summary of Locksley Hall
লক্সলী হল কবিতার সামারি
Birbal Roy
Summary:
এই কবিতাটি টেনিসন লিখেছিলেন ১৮৩৫ সালে এবং প্রকাশ করেছিলেন "১৯৪২ কালেকশন" নামে। তিনি তার এই কবিতায় লক্সলী হল নামের বাড়িটিতে জামাই হতে না পারার শৈশবের আবেগ প্রকাশ করেছিলেন। টেনিসন এই বাড়িতে একজন অথিতি হিসাবে বেশ কিছুদিন ছিলেন। তার এই ভ্রমনে তিনি আরুন্ডেল ফ্যামিলির এই বাড়িতে অনেক গুলো কবিতা লিখেছিলেন।
টেনিসনের কবিতায় শৈশব এবং তার ভালো দিক গুলো দেখানো হয়েছে। টেনিসনের পুত্র হল্লাম স্মরণ করেন এই কবিতাটি স্যার উইলিয়াম জোন্সের এক আরবি কবিতার ট্রান্সলেশন থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে লেখেন।
লক্সলী হল কবিতাটি একটি ডামাট্রিক মনলগ। এতে ৯৭ টি ছন্দময় কাপলেট আছে। প্রতিটা লাইন ট্রকাইক অক্টামিটারে লেখা যার শেষ সিলেবলের উচ্চারণ উঠে গেছে। প্রতিটা কাপলেট তার স্ট্যাঞ্জায় আলাদা হয়ে গেছে। টরেণ্টো ইউনিভারসিটি এই ধরনের ছন্দকে ফিফটিনার বলেছে।
কবিতায় কবি লক্সলী হলকে দেখিয়েছেন তারুন্য, নৈতিকতার দিক , কমতি ও রক্ত পিপাসু হিসাবে। এইটি বাড়িটি আসলে লেখকের একটি কল্পনা ছাড়া কিছুই না। আমরা কবির জীবনের একটি ধরনা পাই এই কবিতায়।
এমি নামের এক কাজিনকে হারানোর বেদনা দিয়ে এই ড্রামাটিক মনলগটি শুরু হয়। কবিতাটি তার উপরের অর্থের পিছনে আসলে ভিক্টোরিয়ান যুগের ধারণাকে তুলে ধরেছে যে সময় কবি বেচে ছিলেন। কবি তার কাজিনকে হারানোর মধ্য দিয়ে আসলে ভিক্টোরিয়ান যুগের শৈল্পিকতাকে হারানোর ইঙ্গিত করছেন।
কবিতায় কবি বাবা-মায়ের কতৃত্বকে দেখাতে চেয়েছেন। বাবা- মায়ের কতৃত্বের ফলে কি ঘটে তা লেখক ব্যাথার মাধ্যমে তুলে ধরেছেন যা তার রাগের উদ্রেক ঘটিয়েছে। কবি তার অসহায়ত্বকে তুলে ধরেছেন শুধু বসন্ত ছাড়া। বসন্তের ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন ওরিয়ন ও প্লেয়িয়াডসের মধ্যমে যা কবিতার অসহাত্বকে শেষ করে দিয়েছে।
কবিতায় কবি সময়ের পাশবিকতা ও সময়ের দ্রুতগামিতাকে প্রকাশ করেছেন। কবির মতে এই জিনিসগুলো প্রেমিক ও প্রেমিকের সৃজনশীলতাকে নষ্ট করে দেয়। হার্প নামে প্রতীকটি এই কবিতায় ঐক্যকে নষ্ট করে দিয়েছে। ভালবাসা হারানোতে কবি তার ভাগ্যকে দুষেছেন। এমির বাবা তাকে বিয়ে দিয়েছিল হয়তো তার কাছে মনে হয়েছিলো তার মেয়ে সেখানেই ভালো থাকবে।
কবির কাছে মনে হয়েছিল আত্বহত্যায় তার কাছে সব চেয়ে বড় সমাধান। তার এমন ব্যাক্তিগত চিন্তা সমাজের চিন্তায় পরিনত হয়েছিল। তার কাছে মনে হয়েছিলো এটি একটি সামাজিক অবিচার। কবির সচেতনতা কবিকে নিয়ে গেছে সামাজিক সচেতনতার দিকে যা তাকে ভবিষ্যৎ এর স্বপ্ন দেখিয়েছে।
কবিতার শেষে কবির মন দৃরতার অভাবে মানসিক সমস্যা দিয়ে শেষ হয়েছে। তিনি বলছেন সামজিক উন্নতি খুব কাছেই এবং বসন্ত খুব বেশি দূরে না।
**আরো ভালভাবে বাংলা বিশ্লেষনের জন্য আমার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিওটা দেখতে পারেন।
thanks for the translation
ReplyDelete