Pages

Showing posts with label English Literature. Show all posts
Showing posts with label English Literature. Show all posts

ইংরেজিতে অনার্স করা শিক্ষার্থীদের ভাল করার উপায়-২

The Royal English Academy     September 18, 2020     3

ইংরেজিতে অনার্স করা শিক্ষার্থীদের ভাল করার উপায়-২

Birbal Roy


সুপ্রিয় শিক্ষার্থবৃন্দ, ১ম পর্বে আমি আলোচনা করেছিলাম কিভাবে তৃতীয় বর্ষে ভালো করা যায়। আজকে আমার এই লেখাটি ১ম বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য। তোমরা মনযোগ দিয়ে পড়বে। আশা করি ভাল একটা দিক-নির্দেশনা পাবে। তো চলো শুরু করা যাক।

১ম বর্ষ হল অনার্স লাইফের বীজ বপনের সময়। এই সময় তোমরা যা করবে পরে তারই ফল পাবে। ১ম বর্ষ বুঝতে বুঝতে অনেকটা সময় চলে যায়। পরিবেশ ও পরিস্থিতি বুঝতেই অনেকে পিছিয়ে পরে। তাই পরে তারা শিক্ষার্থী থাকে না পরীক্ষার্থী হয়ে যায় (ড্রপড হয়ে তাদের বার বার এক্সাম দিতে হয়, ক্লাস করার টাইম পায় না)। অনার্স ১ম বর্ষে ভালো করার কিছু উপায়ঃ

  1. ১ম থেকেই টেক্সট গুলা ভালো করে পড়ে নিতে হবে। টেক্সটের বিকল্প নেই। যারা টেক্সট পড়বে না তারা সব চেয়ে পিছিয়ে পরবে।
  2. ১ম বর্ষে নিয়মিত ৬ ঘন্টা করে কেউ পড়লে সে পুরা বাংলাদেশে রেঙ্কড করবে। সকালে ৩ ঘন্টা আর বিকালে ৩ ঘন্টা পড়া কোন ব্যাপারই না। তাই সময়কে ভাগ করে কাজে লাগাতে হবে।
  3. ১ম বর্ষ থেকেই নোট করে পড়া শুরু করবা।
  4. যা পড়বা তাই লিখে ফেলবা তাহলে ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং ঠিক হয়ে যাবে।
  5. ১ম বর্ষে টেক্সট বইয়ের পাশাপাশি অতিরিক্ত বই গুলা পড়ে ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়াতে হবে।
  6. গ্রুপ স্টাডি শুরু করে নিজেদের মধ্য পড়া চালিয়ে নিতে হবে। এটি খুব হেল্পফুল ভালো রেজাল্ট করতে।
  7. ১ম বর্ষ থেকেই সকল পরীক্ষাতে অংশগ্রহন করবে সবাই। কোন পরীক্ষাকেই অবহেলা করা যাবে না।
  8. নিয়মিত ক্লাস করতে হবে। ভার্সিটির সাথে ভালো সম্পর্ক রাখা ভালো।
  9. যেহেতু ইংরেজিতে অনার্সে কোন গ্রামার টপিক পড়ানো হয় না তাই সবাই নিজের মতো করে নিজেই গ্রামার অনুশীলন করবেন।
  10. সব সময় পজিটিভ থাকবেন, আপনারা অসাধারন একটা সাবজেক্টে অনার্স করছেন তাই সে ভাবে নিজেকে গড়ে নিতে হবে।
এবারে আসা যাক বিষয় ভিত্তিক পরামর্শেঃ
  1. English Reading Skills: এই বিষয়ে ভাল করতে চাইলে আগে পশ্নপত্রটা ভাল করে বুঝতে হবে। ১ম বর্ষে সব চেয়ে হাইপ তোলা বিষয়। পরীক্ষার আগে সব চেয়ে কঠিন মনে হবে। পরীক্ষায় সব চেয়ে সহজ লাগবে। রিলেক্সে পরীক্ষা দিবেন। এই সাবজেক্টে প্রশ্নের উত্তর যতটুকু চাইছে তাই দিবেন, বেশি দেয়া দরকার নাই। এই সাবজেক্টে কিভাবে অনেক বেশি ভালো করা যায় তার একটা ভিডিও আমার ইউটিউবে দেয়া আছে সবাই দেখে নিবেন। (এই পোস্টে তার লিঙ্ক দেয়া আছে)
  2. English Writing Skills: সব চেয়ে মজার বিষয়। ক-বিভাগ ও খ-বিভাগ পুরা কমন কিন্তু গ-বিভাগ কখনই কমন পাবেন না। কিন্তু এক্সাম খুব ভালো হবে। সবাই খালি নিয়ম গুলা ভালো করে পড়ে যাবেন। আর এক্সামে বানিয়ে লিখে তামা তামা করে ফেলবেন। এখানেও উওর অনেক ছোট হবে। যা চাইবে তাই উত্তর করবা।
  3. Introduction to Poetry: অনেক পড়তে হবে এখানে। কবিতা গুলা ভালো করে পড়ে তার খুটিনাটি জানতে হবে। কবিতার বিভিন্ন কৌশল জেনে পড়তে হবে। খুব বড় করে প্রশ্ন গুলার উত্তর দিতে হবে। বড় প্রশ্নগুলা ৮/৯ পেইজে লিখতে হবে। প্রয়োজনিয় কোটেশন/ লাইন ব্যাবহার করতে হবে।সব গুলা প্রশ্ন একই মাপের দিলে ভালো মার্কস পাওয়া যাবে। এখানে অনেক ভালো এক্সাম দিয়েও তেমন আশা অনুরুপ ফলাফল পাওয়া যাবে না। তাও লেগে থাকতে হবে।
  4. Introduction to Prose: সব চেয়ে বেশি লিখা যায় এই বিষয়ে কিন্তু সব চেয়ে বাজে রেজাল্ট হবে এখানে। তাই খুব কেয়ারফুল থাকতে হবে। এই বিষয়টি সাধারণত সিনিয়র শিক্ষকরা দেখে থাকে। তাই সব কিছু ভাল করে নিতে হবে। অনেক বেশি ভাল করে লিখতে হবে।
  5. Non-Major Subjects: ১ম বর্ষে মেজর বিষয় গুলোতে সবাই প্রায় সমান নাম্বার পায়। তাই কেউ যদি এই নন-মেজর বিষয়গুলোতে এ+ পান তাহলে ফলাফল অনেক ভালো হবে। এই বিষয় গুলো মুখস্ত না করে ভালো করে ২/৩ বার পড়ে নিবেন। অবশ্যই কোটেশন গুলা মুখস্থ করে ফেলবেন । কোটেশন গুলো মনে থাকলে এমনিই লিখে ফেলতে পারবেন। সাজেশন এক বছরের আগের বছররেরটাই কমন পরে। আর সব প্রশ্নে কিছু কমন কোটেশন আছে সেগুলা মুখস্ত করে ফেলবেন।
আজ এই পর্যন্তই। কারো কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করে জিজ্ঞেস করেবন। সবাই ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।


Video Link:


ইংরেজিতে অনার্স করা শিক্ষার্থীদের ভাল করার উপায়-২
ইংরেজিতে অনার্স করা শিক্ষার্থীদের ভাল করার উপায়-২






Summary of She Walks in Beauty

The Royal English Academy     September 10, 2020     0

 Summary of "She Walks in Beauty"

"She Walks in Beauty" কবিতার সামারি (সারমর্ম)

এই কবিতায় লর্ড বায়রন তার নিজের সাথে ঘটা একটা ঘটনার কথা বর্ণনা করেছেন। কোন একরাতে এক পার্টিতে তিনি একজন মেয়েকে দেখে মুগ্ধ হয়ে যান। মেয়েটির নাম ছিলো মিসেস এনি বিট্রিক্স উইলমোট। এই মহিলাটি আসলে তার কাজিন স্যার রবার্ট উইলমোটের স্ত্রী। মেয়েটিকে দেখে পরের দিন তিনি তার অসমাপ্ত এপিক কবিতাটি শেষ করেন যেখানে হিরু হিসাবে তার স্বামী অর্থাৎ লেখক তার কাজিন কে ব্যবহার করেন। বায়রনের মতে এই মেয়েটি ছিলো তার দেখা পরিপূর্ণ সুন্দরী।

বায়রনের কাছে মনে হয়েছে মেয়েটি যেন সৌন্দর্যের আধার। তার চারপাশে সব কিছুই অনেক সুন্দর। তাই তিনি যেন সৌন্দর্যে হাটেন। তার সৌন্দর্যকে তোলনা করা হয়েছে মেঘমুক্ত তারাময় রাতের সাথে। চারদিক ফিনকি উঠা চাদের রাতের সাথে। তার সৌন্দর্যে একটা আলো- আধারের মতো ঐক্য আছে যা তাকে অনেক বেশি সুন্দর করেছে। সে সর্গীয় সুন্দরী যা রাতেই ভালো ফুটে, দিনের বেলা যার সুন্দরভাবটা বুঝা যায় না। এই মেয়েটার একটা আভা আছে সৌন্দর্যের যা থাকে আরো সুন্দর করেছে। মানুষের বাইরের সৌন্দর্যের চেয়ে ভেতরের সৌন্দর্যটা বেশি আকর্ষন করে। মেয়েটা এদিক দিয়েও আনিন্দ্য সুন্দর। অর্থাৎ মেয়েটির সৌন্দর্য সত্যি অতুলনীয়।

Summary of She Walks in Beauty



ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে কিছু কথা- ২

The Royal English Academy     September 06, 2020     3

ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে কিছু কথা- ২


সুপ্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ, "ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে কিছু কথা" আমার একটা ধারাবাহিক লেখা। আজকে আমি আপনাদের ২য় পর্বের আলোচনা দিচ্ছি। আজকের আলোচনায় আমি আপনাদের একটি প্রশ্নের উত্তর দিব। যে প্রশ্নটা আপনাদের সবসময় করা হয়। মাঝে মাঝে আপনাদের বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়।তাহলে শুরু করা যাক আজকের আলোচনা?

প্রশ্নঃ ইংরেজি নিয়ে পড়ো তাহলে ইংরেজিতে কেন কথা বলতে পারো না?

বরাবর এর মতো আপনি উত্তর দিতে পারেন না। মনটা খারাপ করে থাকেন এবং লজ্জা পান। তারপর নিজের কলেজ, শিক্ষকদের সমালোচনা করেন। এরপর দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে এক হালি গালি দিয়ে দেশের নাম উদ্ধার করে ছাড়েন। তারপর নিজের উপর হাল ছেড়ে দেন ভাবেন আপনাকে দিয়ে কিছু হবে না। এই লাইফে আর কি আছে? আমি শেষ। আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না। একটা প্রশ্ন কিভাবে আপনাকে লোজার বানিয়ে দিলো? ভেবেছেন কোন দিন? আপনি যদি এই দলের হন। তাহলে আজকের লেখাটা আপনার জন্য। হ্যা, আপনার জন্যই! শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

উত্তরঃ প্রথমেই উত্তরটা হলো আপনি ইংরেজি সাহিত্য পড়েন, ইংরেজিতে পড়েন না । তারমানে আপনি আসলে সাহিত্য পড়েন কিন্তু ইংরেজি শিখানো হয় না। আপনি সাহিত্য পড়েন কিন্তু ইংরেজির পরিবেশ আপনার নাই। আপনাকে মনে রাখতে হবে সাহিত্যের জ্ঞান আর ভাষার জ্ঞান এক জিনিস না। সাহিত্যের একটা পরিবেশ আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আছে ।কিন্তু ইংরেজি শিখার কোন পরিবেশ নাই। সেই জন্যই আসলে আপনি ইংরেজি বলতে পারেন না । দোষটা আপনার না। দোষটা হলো সিস্টেমের। কিন্তু আপনি চাইলেই একটা সিস্টেমকে সহজে চেঞ্জ করতে পারবেন না। তাহলে কি করবেন? নিজেকে বদলান! কিভাবে বদলাবেন? 

ইংরেজি শিখার ইফেক্টিভ কিছু কৌশলঃ

১) বিশ্বাস জাগান আপনি ইংরেজি শিখতে পারবেন ।

২) আত্নবিশ্বাস বাড়ান। আপনি পারবেন ।

৩) ভাবা বাদ দিয়ে শুরু করুন ।

৪) ভূল হোক তাও চালিয়ে যান। মনে রাখবেন আমরা বাংলা বলতেও ভূল করি ।

৫) লোকে হাসবে? হাসতে দিন ।তারাও পারে না, তাই হাসে ।

৬) ইংরেজি শিখা সাইকেল চালানোর মতো। বই পড়ে কখনই শিখতে পারবেন না৷ তাই শুরু করুন। পরতে পরতে সাইকেল চালানো শিখার মতো ইংরেজি শিখে যাবেন।

৭) হাজার টাকার কোর্স করে পরের দিনই ভূলে যাবেন। তাই অনুশীলন করতে হবে । অনেক বেশি অনুশীলন।

৮) ইংরেজি শিখার বড় হাতিয়ার হল এমন একজন বন্ধু বানান যার সাথে সারাদিন ইংরেজি চর্চা করতে পারেন। 

১০) ইংরেজি শিখার দলে যোগ দিন। 

১১) সারা দিন একটা হলেও ইংরেজিতে পোস্ট দিন। 

১২) সারাদিনে ১০০ টা কমেন্ট করুন এক মাস পরে আপনি এক্সপার্ট হয়ে যাবেন। 

১৩) আয়নার সামনে দাড়িয়ে নিজে নিজে প্র‍্যাক্টিস করুন। 

১৪) ভোকাবুলারি শিখুন আপনার চারপাশ থেকে। সারা জীবনে আর ঠেকবেন না।

১৫) গ্রামার দিয়ে ইংরেজি শিখা যায় এটা ভূলে যান ।

বাকি কথা পরের পোস্টে। আশা করি সবাই ভালো থাকবেন। এরপর থেকে সবাই ব্যাখ্যা করতে পারবেন কেন আপনি ১৬ বছর ইংরেজি পড়েও শিখতে পারেন নাই। সবাই কমেন্ট করে জানাবেন কেমন লাগলো আমার এই লেখাটি। আপনার এই সকল কমেন্ট আমার এই কাজ করার আগ্রহ বাড়ায়।

বি দ্রঃ আমার এই পোস্টে কমেন্ট করে ইংরেজি প্র‍্যাক্টিস করুন। আমি রিপ্লাই দিব। আরও কিছু জানতে কমেন্ট করুন। ভালো কিছু পেতে সাথেই থাকুন ।

বীরবল রায় 

বিএ,এমএ  (ইংরেজি)


ইংরেজি নিয়ে কথা-১ পোস্টের লিঙ্কঃhttps://englishfortoday2.blogspot.com/2020/07/discussion-english-literature.html


ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে কিছু কথা-2
ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে কিছু কথা- 2

 

ইংরেজিতে অনার্স করা শিক্ষার্থীদের ভালো করার টিপস- ১

The Royal English Academy     September 05, 2020     4

ইংরেজিতে অনার্স করা শিক্ষার্থীদের ভালো করার টিপস- ১


    গত কয়েক দিন আগেই অনার্স ২য় বর্ষের রেজাল্ট দিলো। এরপর কিছু শিক্ষার্থী আমার কাছে বিভিন্ন ভাবে জানতে চেয়েছেন কিভাবে সামনে আরো ভালো করা যায়। তাই আমার আজকের এই আয়োজনে থাকছে কিভাবে অনার্স ৩য় বর্ষে আরো ভালো করা যায়। 

    ৩য় বর্ষ হল অনার্সের সব চেয়ে কঠিন বর্ষ। হঠাৎ করেই সব গুলো সাবজেক্ট ইংরেজিতে লেখা। অর্থাৎ এই ইয়ারে কোন বাংলা সাবজেক্ট নাই। তাই এই ইয়ারে ভালো করে পড়ার কোন বিকল্প নাই৷ তো আলোচনা করা যাক এই বিষয়েঃ


ভালো করার কিছু টিপসঃ

১। যাদের লেখা ভালো তাদের কম লিখলেও চলবে।

২। যাদের লেখা খারাপ তাদের অনেক বেশি লিখতে হবে।

৩। লেখার সময় সব প্রশ্ন গুলার আকার এক হওয়া উচিত।

৪। কাটাকাটি বা ওভার রাইটিং যত কম করা যায় ততই ভালো।

৫। ঘড়ির কাটার সাথে তাল মিলিয়ে লিখতে হবে।

৬। লেখার শুরুতে সময় ভাগ করে নিয়ে লেখা শুরু করতে হবে। সাধারন ১ম পার্টের জন্য ১৫ মিনিট।           ২য় পার্টের জন্য ১ ঘন্টা ১৫ মিনিট আর ৩য় পার্টের প্রত্যেক প্রশ্নের জন্য ৩০ মিনিট।

৭। এক্সাম শেষে আলসেমি না করে মন দিয়ে রিভাইজ দিতে হবে। 

৮। মনে রাখতে হবে শেষ মিনিটে লেখার চেয়ে রিভাইজ দেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ।

৯। কম করে পড়েন কিন্তু রেগুলার পড়েন।

১০। অন্যদের চেয়ে আলাদা হতে আলাদাভাবে চিন্তা করতে শিখুন।


পেপার ভিত্তিক পরামর্শঃ 

১। ১ম পেপারটি হলো Elizabethan & Jacobean Drama। ড্রামা সাবজেক্ট হিসাবে এই সাবজেক্টে অনেক লিখতে হবে। লেখার সময় বিখ্যাত উক্তি ও কোটেশন দিতে হবে৷ এই বিষয়টি বয়স্ক শিক্ষকরা দেখে থাকেন তাই সচেতন হয়ে লিখতে হবে ৷ অধিকাংশ প্রশ্ন আসবে "ম্যাকবেথ", "ভলপোন" ও "ডক্টর ফসটাস" থেকে। বাকি গুলা থেকে বড় প্রশ্ন আসতে পারে। 

২) এই পেপারের নাম 16th & 17th Century Poetry। এই পেপারে ভালো করতে হলেও অনেক বেশি বেশি লিখতে হবে। পাশাপাশি বড় প্রশ্ন গুলাতে কবিতার লাইন তুলে দিয়ে সেটার ব্যাখ্যা করে দিতে হবে এতে সহজেই ভালো নাম্বার পাওয়া সম্ভব।

৩) অনার্স ৩য় বর্ষের পরবর্তি পেপারটা হলো 17th & 18th Century Non-Fictional Prose। এই পেপারের টপিকগুলো আপনাদের বুঝতে কঠিন হবে তাই বার বার পরতে হবে। বেকনের লেখা গুলা ভালো করে পড়বেন। বেকন থেকে বেশি উত্তর করার চেষ্টা করবেন। আর অবশ্যই বিখ্যাত কিছু কোটস ইউজ করবেন। মনে রাখবেন এই পেপারে পড়বেন আর ভুলে যাবেন তাই কয়েকদিন পর পর রিভাইজ দিবেন।

8) এবারে আসা যাক Restoration & 18th Century Fiction এ। এই সাবজেক্টে আপনারা সহজেই প্রিপারেশন নিতে পারবেন। কারন সব গুলা টপিকই উপন্যাস যার গল্পটা খুব সহজেই মনে থাকবে। কিন্তু পরিক্ষায় ভালো করেও নাম্বার পাবেন কম। এই টপিকের এই সমস্যার সমাধানে তাই খুব সাবধান থাকতে হবে। এখানে তেমন লাইন বা কোটস দেওয়া লাগবে না।

৫) তারপর যে সাবজেক্টে আমরা আসি তার নাম Restoration & 18th Century Poetry and Drama। এই পেপারে দুইটা নাটক ও দুইটা ড্রামা থাকবে তাই এমন নামকরন। এই পেপারে কবিতায় লাইন ও কোটস ইউজ করতে হবে। আর বাকিটায় অনেক বেশি বেশি লিখতে হবে।

৬) এবারে আমরা আলোচনা করব Victorian Poetry। সব চেয়ে মজার এক্সাম হবে এটা। খুব অল্প সাজেশন্সে সব কমন থাকবে। কিন্তু সব চেয়ে বেশি ফেইল এখানে। তার কারনটা অজানা। যাই হোক বাকি এক্সামের মতো সুন্দর করে লাইন বা লেন্থ ঠিক রেখে সবাই উত্তর করবেন। যতেষ্ট কোটস ইউজ করবেন। আর সব শেষে বলতে চাই কবিতা গুলা লাইন বাই লাইন পড়বেন। এটাতে ফেইল করার কারন হতে পারে লাইন লাইন না পড়া।

৭) থার্ড ইয়ারের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় Introduction to Linguistics । সবচেয়ে হাইপ তোলা সবজেক্ট ! কিন্তু আমার কাছে সবচেয়ে সহজ মনে হয়েছে এই বিষয়কে। খুব ছোট করে যা চেয়েছে তাই উত্তর করবেন। বেশি কথা বলার দরকার নাই। পয়েন্ট করে লিখবেন। প্যারা করে করে ছোট ছোট বাক্যে লিখবেন। ৩য় অধ্যায় ভালো করে পড়বেন।

৮) সর্বশেষ বিষয়ের নাম Introduction Literary Criticism। সবচেয়ে রসহীন বিষয়। ভাল করে পড়তে হবে। স্যারদের সহয়তা নিতে হবে। আর সেই সাথে নোটস করে করে পড়তে হবে। পাশাপাশি অনেক বড় করে উত্তর দিতে হবে। 

ধন্যাবাদ সবাইকে সময় নিয়ে পড়ার জন্য। আশাকরি লেখাটি সবার ভালো লাগবে। ভালো লাগলে সাথেই থাকবেন।


বি দ্রঃ আমার এই সাইট থেকে সাজেশন্স পোস্ট করা হবে। ৯০-১০০% কমন আসবে। সবাই অপেক্ষায় থাকুন।

ইংরেজিতে অনার্স করা শিক্ষার্থীদের ভালো করার টিপস
ইংরেজিতে অনার্স করা শিক্ষার্থীদের ভালো করার টিপস


বীরবল রায়
অনার্স, মাস্টার্স (ইংরেজি)






Summary of Don Juan in Bangla, Don Juan এর বাংলা সামারি

The Royal English Academy     August 02, 2020     1

Summary of Don Juan in Bangla

Don Juan এর বাংলা সামারি

Written by Birbal Roy 


বঙ্গানুবাদঃ
লর্ড বায়রন তার এই কবিতাটি শুরু করেছেন এই কথা বলে যে তার এই নতুন কবিতার  জন্য তিনি কোন হিরু না পেয়ে শেষ পর্যন্ত তিনি তার বাল্যবন্ধু ডন জুয়ানকেই বেছে নিলেন। ডন জুয়ানের জন্ম স্পেনের স্যাভিলতে। তার বাবা ডন হোসে আর মা ডোনা আয়নেজ। ডন হোসে হলেন ব্যাবসায়ী। তিনি বেশি শিক্ষিত লোকদের পছন্দ করতে পারেন না। তার সাথে তিনি কিছুটা গা-ছাড়া প্রকৃতির মানুষ। অন্যদিকে ডোনা আয়নেজ শিক্ষিত এবং চালাক। তাই তাদের বিয়েটা শেষ পর্যন্ত সুখী হয়নি। মনে করা হতো ডন হোসের আরো তিনজন পত্নি আছে। অন্যদিকে ডোনা আয়নেজ তার বান্ধুবীদের সাথে সময় কাটাতেন। তার কাছে খুব চালাক ব্যক্তিরাও হার মানতো। এদের দুইজনকে সবাই বলতো ডিভোর্সড দিতে কিন্তু কেউ তা সম্পতির লোভে করে না। এভাবে চলতে থাকায় ডন জুয়ান একটা বাদরের মতো হয়ে গেলেন। তাকে দেখার কেউ নাই। হটাত এর মধ্যেই ডন হোসে মারা গেলেন। সকল কিছুর মালিক হলেন ডোনা আয়নেজ। এবারে তিনি ডন জুয়ানের দিকে নজর দিলেন। ডন জুয়ানের শিক্ষার জন্য তিনি অনেক জন শিক্ষক নিযুক্ত করলেন। তাকে পড়ানোর জন্য আনা হলো ঘোড়া চালানোর শিক্ষক, বিভিন্ন কৌশলের শিক্ষক, বন্দুক চালানো শিক্ষা দেওয়া হল। আর যত রকমের ক্ল্যাসিকেল শিক্ষা তাকে দেয়া হল। কিন্তু নৈতিকতার শিক্ষাটায় দেওয়া হল না।

ডোনা আয়নেজ এর বান্ধুবি ডোনা জুলিয়া মাঝে মাঝে আসতেন। তিনি ৭ বছরের ডন জুয়ানকে পছন্দ করতেন। পুত্রের মতই তাকে আদর ও স্নেহ করতেন। ডোনা জুলিয়ার সাথে ডোনা আইয়নেজ মুলত সম্পর্ক করেছিলে ডোনা জুলিয়ার স্বামী ডন আলফানজোর সাথে যোগাযোগ রাখতে। মনে করা হয় ডোনা আয়নেজের সাথে তার একটি সম্পর্ক ছিলো। ডন আলফানজোর বয়স ছিলো ৫০ বছর। অপরদিকে ডোনা জুলিয়ার বয়স মাত্র ২৩ বছর। তাই তাদের বিয়েটা সুখের হয়নি।

ডন জুয়ানের বয়স যখন ১৬ বছর তখন ডোনা জুলিয়ার সাথে তার সম্পর্কটা বদলে যেতে থাকে। ডন জুয়ানের বয়স কম হওয়াতে সে বুঝে না। কিন্তু একজন পরিপুর্ণ নারী হিসাবে ডোনা জুলিয়া সহজেই সব কিছু বুঝে যায়। সে জানে ডন জুয়ানকে সে ভালবেসে ফেলেছে। এই ব্যাপারে তাদের সাহায্য করেন ডোনা জুলিয়ার কাজের মেয়ে ডোনা এন্টোনিয়া।

নভেম্বর মাসের এক রাতে ডোনা জুলিয়ার বেডরুমে জুয়ান ছিলেন। বাইরে থেকে পাহাড়া দিচ্ছিলেন ডোনা এন্টোনিয়া। এর মধ্য রুমে আসতে থাকে ডন আলফানজো। সিড়িতে তাকে দেখে ডোনা এন্টোনিয়া তাদের জানান। তারা দুজনে ডন জুয়ানকে বিছানার চাদর দিয়ে লুকিয়ে ফেলে। ডন আলফানজো চারিদিকে খোঁজতে থাকেন। তিনি এবং তার লোকেরা কিছুই খোঁজে পান না। ডোনা জুলিয়াকে মিথ্যা সন্দেহ করেন বলে ডোনা জুলিয়া ডন আলফানজোকে দোষ দেন আর কাঁদতে থাকেন। এটা দেখে ডন আলফানজো ভরকে গিয়ে নিজের দোষের জন্য বার বার ক্ষমা চেয়ে রুম থেকে বেরিয়ে যান। 

তিনি আবার ফিরে আসেন। আবার তিনি মাফ চাইতে থাকেন। হটাত তার পায়ে একজন পুরুষ মানুষের জুতার স্পর্শ লাগে। তিনি বেড়িয়ে যান তার তরবারি আনার জন্য। তিনি ফিরে আসার আগে ডোনা জুলিয়া ও ডোনা এন্টোনিয়া ডন জুয়ানকে পালিয়ে যেতে বলে। ডোনা জুলিয়া থাকে বাগানের চাবি দিয়ে সেদিক দিয়ে বেড়িয়ে যেতে বলে। কিন্তু বাইরে তার সাথে ডন আলফানজোর দেখা হয়। তিনি আলফানজোকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন। কিন্তু তার কোমরে থাকা একমাত্র পোশাকটা পরে যায়। সেই ভাবেই ডন জুয়ান পালিয়ে যান সেই রাতে।

ডন আলফানজো ডোনা জুলিয়াকে ডিভোর্সড দেন। ডন জুয়ানের মা ডন জুয়ানকে ইউরোপের অন্য দেশগুলো থেকে শিক্ষার জন্য ৪ বছরের জন্য পাঠান। ডোনা জুলিয়াকে কনভেন্টে দেয়া হয় নৈতিকতার শিক্ষার জন্য। সেখান থেকে তিনি জুয়ানকে চিঠি লিখেন কিন্তু কোন উওর আসে না। এভাবেই প্রথম সর্গ শেষ হয়।


এরপর লর্ড বায়রন আরো ৫২ স্তবক লিখেন তার সমসাময়িক কবি ওয়ার্ডসোয়ার্থ, কোলেরিজ ও সাউদিকে ব্যাঙ্গ করে। 




Summary of Don Juan in Bangla, Don Juan এর বাংলা সামারি
Summary of Don Juan in Bangla, Don Juan এর বাংলা সামারি




লক্সলী হল কবিতার সামারি, Summary of Locksley Hall, Tennyson's Poetry

The Royal English Academy     July 19, 2020     1

Summary of Locksley Hall

লক্সলী হল কবিতার সামারি

Birbal Roy



Summary: 
    এই কবিতাটি টেনিসন লিখেছিলেন ১৮৩৫ সালে এবং প্রকাশ করেছিলেন "১৯৪২ কালেকশন" নামে। তিনি তার এই কবিতায় লক্সলী হল নামের বাড়িটিতে জামাই হতে না পারার শৈশবের আবেগ প্রকাশ করেছিলেন। টেনিসন এই বাড়িতে একজন অথিতি হিসাবে বেশ কিছুদিন ছিলেন। তার এই ভ্রমনে তিনি আরুন্ডেল ফ্যামিলির এই বাড়িতে অনেক গুলো কবিতা লিখেছিলেন। 

    টেনিসনের কবিতায় শৈশব এবং তার ভালো দিক গুলো দেখানো হয়েছে। টেনিসনের পুত্র হল্লাম স্মরণ করেন এই কবিতাটি স্যার উইলিয়াম জোন্সের এক আরবি কবিতার ট্রান্সলেশন থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে লেখেন।

    লক্সলী হল কবিতাটি একটি ডামাট্রিক মনলগ। এতে ৯৭ টি ছন্দময় কাপলেট আছে। প্রতিটা লাইন  ট্রকাইক অক্টামিটারে লেখা যার শেষ সিলেবলের উচ্চারণ উঠে গেছে। প্রতিটা কাপলেট তার স্ট্যাঞ্জায় আলাদা হয়ে গেছে। টরেণ্টো ইউনিভারসিটি এই ধরনের ছন্দকে ফিফটিনার বলেছে। 


    কবিতায় কবি লক্সলী হলকে দেখিয়েছেন তারুন্য, নৈতিকতার দিক , কমতি ও রক্ত পিপাসু হিসাবে। এইটি বাড়িটি আসলে লেখকের একটি কল্পনা ছাড়া কিছুই না। আমরা কবির জীবনের একটি ধরনা পাই এই কবিতায়।

    এমি নামের এক কাজিনকে হারানোর বেদনা দিয়ে এই ড্রামাটিক মনলগটি শুরু হয়। কবিতাটি তার উপরের অর্থের পিছনে আসলে ভিক্টোরিয়ান যুগের ধারণাকে তুলে ধরেছে যে সময় কবি বেচে ছিলেন। কবি তার কাজিনকে হারানোর মধ্য দিয়ে আসলে ভিক্টোরিয়ান যুগের শৈল্পিকতাকে হারানোর ইঙ্গিত করছেন।

কবিতায় কবি বাবা-মায়ের কতৃত্বকে দেখাতে চেয়েছেন। বাবা- মায়ের কতৃত্বের ফলে কি ঘটে তা লেখক ব্যাথার মাধ্যমে তুলে ধরেছেন যা তার রাগের উদ্রেক ঘটিয়েছে। কবি তার অসহায়ত্বকে তুলে ধরেছেন শুধু বসন্ত ছাড়া। বসন্তের ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন ওরিয়ন ও প্লেয়িয়াডসের মধ্যমে যা কবিতার অসহাত্বকে শেষ করে দিয়েছে।

    কবিতায় কবি সময়ের পাশবিকতা ও সময়ের দ্রুতগামিতাকে প্রকাশ করেছেন। কবির মতে এই জিনিসগুলো প্রেমিক ও প্রেমিকের সৃজনশীলতাকে নষ্ট করে দেয়। হার্প নামে প্রতীকটি এই কবিতায় ঐক্যকে নষ্ট করে দিয়েছে। ভালবাসা হারানোতে কবি তার ভাগ্যকে দুষেছেন। এমির বাবা তাকে বিয়ে দিয়েছিল হয়তো তার কাছে মনে হয়েছিলো তার মেয়ে সেখানেই ভালো থাকবে।

    কবির কাছে মনে হয়েছিল আত্বহত্যায় তার কাছে সব চেয়ে বড় সমাধান। তার এমন ব্যাক্তিগত চিন্তা সমাজের চিন্তায় পরিনত হয়েছিল। তার কাছে মনে হয়েছিলো এটি একটি সামাজিক অবিচার। কবির সচেতনতা কবিকে নিয়ে গেছে সামাজিক সচেতনতার দিকে যা তাকে ভবিষ্যৎ এর স্বপ্ন দেখিয়েছে। 

    কবিতার শেষে কবির মন দৃরতার অভাবে মানসিক সমস্যা দিয়ে শেষ হয়েছে। তিনি বলছেন সামজিক উন্নতি খুব কাছেই এবং বসন্ত খুব বেশি দূরে না।


**আরো ভালভাবে বাংলা বিশ্লেষনের জন্য আমার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিওটা দেখতে পারেন।


লক্সলী হল কবিতার সামারি, Summary of Locksley Hall







ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে কিছু কথা- ১, Discussion on English Literature

The Royal English Academy     July 04, 2020     0

  ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে কিছু কথা-১

Birbal Roy


আমরা যারা ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে পড়ছি আমাদের সবার মাঝেই কিছু কমন প্রশ্ন আছে। যেগুলো নিয়ে আমরা আরোও বেশি জানতে চাই কিন্তু জানার উপায় বা মাধ্যম খোঁজে পাই না। এমন একজন মানুষ পাওয়া যেতো যার কাছে সব কিছুর উত্তর পাওয়া যেতো?  এমন একজন মানুষ খোঁজে পাওয়া সতিই কঠিন কি?


এমন কিছু প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আমি থাকছি ধারাবাহিক আলোচনায় ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে কিছু কথা তে।


আজকে আমি আলোচিনা করবোঃ
= সাহিত্য কি?
= কেন আমরা সাহিত্য পড়ি?
= সাহিত্য ও জীবন।
= ইংরেজি সাহিত্য কি?
= কেন আমরা ইংরেজি সাহিত্য পড়বো?
= ইংরেজি সাহিত্যে আসলে কি পড়ানো হয়?


 সাহিত্য কি?
এক কথায় আমার উত্তর হলো সাহিত্য হলো জীবনের পুর্ণ প্রতিবিম্ব (Total reflection of human life)। অর্থাৎ সাহিত্য মানেই জীবন। জীবনের হাসি -কান্না, দু;খ- কষ্ট, ভালবাসা- বিরহ, প্রেম- সংঘাত, সফলতা- ব্যার্থতা সব কিছুই সাহিত্যে আলোচনা করা হয়। সাহিত্যে আপনি পাবেন ধর্ম, বিজ্ঞান, কলা, চিকিৎসা ও আইন- বিচার ।

কেন আমরা সাহিত্য পরবোঃ
ডাক্তার যেমন শরিরের চিকিৎসা করে তেমনি সাহিত্যিক মানুষের মনের চিকিৎসা করেন। আর মন ভাল থাকে বলেই শরির ভালো থাকে। আপনি যখন কষ্টে থাকবেন তখন সাহিত্য আপনাকে আনন্দে ভাসাবে। আমি যখন শুন্য, সাহিত্য আপনাকে করবে পূর্ণ। আপনি যখন রিক্ত, সাহিত্য আপনাকে করবে শক্ত।

সাহিত্য ও জীবনঃ 
সাহিত্য ও জীবন এক সুত্রে গাঁথা। জীবনের যত সমস্যার সমাধান সব আপনি সাহিত্য থেকেই পাবেন। সাহিত্যের রস আপনার জীবনকে করবে পূর্ণ। সাহিত্য আপনাকে বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা দিবে।

ইংরেজি সাহিত্য কি?
ইংরেজ বা ইংরেজি ভাষা-ভাষি মানুষের রচিত সাহিত্য কর্মই হল ইংরেজি সাহিত্য। ইংরেজি সাহিত্য বিশ্বের অন্যতম প্রাচিন একটি সাহিত্য। ইংরেজি সাহিত্য প্রায় পৃথিবীর সব দেশেই চর্চা করা হয়। ৪৬০ খিস্টাব্দ থেকে শুরু হয়ে ইংরেজি সাহিত্য আজও বিদ্যমান। ইংরেজি সাহিত্যের শুরু Beuwolf নামের একটি কাব্যগ্রন্থ দিয়ে।

কেন আমরা ইংরেজি সাহিত্য পরবোঃ
পৃথিবীর একটা অন্যতম সাহিত্য হলো ইংরেজি সাহিত্য। আমরা ইংরেজির এই বিশাল ভান্ডার থেকে আমাদের জ্ঞান অর্জন করব। ইংরেজি সাহিত্য পড়লে পৃথিবীর সকল সাহিত্য সম্পর্কে প্রায় ধারণা পাওয়া যাবে।

ইংরেজি সাহিত্যে আসলে কি পড়ানো হয়ঃ
ইংরেজি সাহিত্য পড়ে আমরা জাগতিক জ্ঞানের পাশপাশি আমাদের জীবনাচরন সম্পর্কে শিখে থাকি। ইংরেজি সাহিত্যে আমাদের চাহিদার সব কিছু আমরা পেয়ে থাকি।

আজ এই পর্যন্তই। পরবর্তি অংশের আলোচনা পেতে সাথেই থাকুন। তোমাদের আরো কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারো। আমি উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো।



বীরবল রায়
এম. এ, বি. এ ( ইংরেজি)











 

Popular Posts

Copyright © 2020 englishfortoday2.blogspot.com E-mail : englishfortoday87@gmail.com Contact : 01314512456 .
.